এই রমজানে ব্যাস্ত আপু এবং ভাবীদের জন্য আমার কিছু টুকিটাকি টিপস -
১. সারা মাসের আদা, রসুন এক সাথে পাটায় বেটে অথবা খুব কম পরিমান পানি দিয়ে ব্লেন্ড করে ছোট ছোট পলিব্যাগে মুড়ে বক্স এ রেখে ডিপ ফ্রিজ এ সংরক্ষণ করুন। যখন দরকার প্রয়োজন অনুযায়ী ১ টি করে ব্যবহার করুন। মশলার স্বাদ গন্ধ একই রকম থাকবে।
২. একই ভাবে পেঁয়াজ , কাঁচা মরিচ , টমেটো ও পেস্ট করে রাখতে পারেন।
৩. পিয়াজু ছাড়া তো র ইফতার হয় না , আর প্রতিদিন ডাল বাটা ও ঝামেলা। ৭ দিনের কাঁচা ডাল এক সাথে ভিজিয়ে বেল্ড করে ৭ টি ভাগ করে পলিথিন এ মুড়ে ডিপ এ সংরক্ষণ করুন। পিঁয়াজু তৈরির ১/২ ঘন্টা আগে ফ্রিজ থেকে বের করে নিবেন। এই ডাল বাটা দিয়ে পেঁয়াজু অনেক ক্রিসপি হবে এবং প্রতিদিন ডাল বাটার ঝামেলা করতে হবে না।
৪. একই ভাবে ৭ দিনের ছোলা সেদ্ধ করে আলাদা পলিব্যাগ এ ভরে ডিপ এ সংরক্ষণ করুন। স্বাদের কোনো পরিবর্তন হবে না।
৫. রমজানে আমরা অনেকই হালিম খেতে পছন্দ করি। হালিম এর ডাল মিক্স টা ব্লেন্ডার আধা গুরো করে সেদ্ধ করুন অথবা ডাল সেদ্ধর সময় অল্প করে বেকিং সোডা মিশিয়ে দিন, ডাল তাড়াতাড়ি গলে যাবে।
৬. বেসনের গোলায় অল্প করে আতপ চালের গুঁড়া ব্যবহার করলে বেগুনি , আলুরচপ মুচমুচে হবে , এটা স্বাস্থসম্মত। চালের গুঁড়ার বদলে অল্প করে কর্ন ফ্লাওয়ার ব্যবহার করতে পারেন , তবে বেকিং সোডা ব্যবহার যথা সম্ভব কম করুন।
৭. বাজারের ধনিয়া , জিরা গুঁড়া ব্যবহার না করে আস্ত ধনিয়া , জিরা কিনে হালকা করে তাওয়ায় ভেজে গুঁড়া করে ব্যবহার করুন। রান্নার স্বাদ অনেক গুনে বেড়ে যাবে।
৮. ১ সপ্তাহের রান্নার একটি তালিকা তৈরি করে ফেলুন। সেই অনুযায়ী সবজি কেটে পলিব্যাগে নরমাল ফ্রিজ এ সংরক্ষণ করুন। সময় ও বাঁচবে , রান্না নিয়ে দুশ্চিন্তা ও থাকবে না।
৯. রাতে ঘুমানোর টিক আগে সেহরির রাতের ভাত রান্না করে বন্ধ চুলার উপর রেখে ঘুমিয়ে যান। ভাত গরম থাকবে।
১০. সম্ভব হলে ইফতারের ফল গুলো কাটার আগে কম পক্ষে ১ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন , এতে কিছুটা হলেও ক্ষতিকারক কেমিক্যাল দূর হবে।
১১. ইফতারে ভাজা পোড়া আইটেম গুলো যথা সম্ভব কম করে স্যান্ডউইচ , পুডিং, কম মিস্টি দিয়ে পায়েস, ঘরে ভাপ দিয়ে নানা রকম তৈরি করা পিঠা রাখুন।
১২. চিনির পরিবর্তে গুড়ের শরবত খেতে পারেন এতে পেট ঠান্ডা থাকবে।
১৩. নিজেই চাট মশলা , গরম মশলা গুঁড়ো তৈরি করে নিন এবং ছোলা , পিঁয়াজু , ডিমচপ ইত্যাদিতে তৈরীতে পরিমান মতো ব্যাবহার করুন।
১৪. কাবাব এর জন্য কিমাতে লবন, ডিম ছাড়া বাকি মশলা দিয়ে মেখে পরিমান মতো আলাদা প্যাকেট এ সংরক্ষণ করুন। তেলে ভাজার আগে ডিম্ লবন এবং অল্প করে কর্ণ ফ্লাওয়ার মিশিয়ে নিন।
১৫. কয়েক দিনের রান্নার পেঁয়াজ খোসা ছাড়িয়ে পলিথিন ব্যাগে করে বক্স এ ফ্রিজ এর নরমাল এ রেখে দিন। রান্নার আগে চপার দিয়ে ইচ্ছামত কেটে নিন।
১. সারা মাসের আদা, রসুন এক সাথে পাটায় বেটে অথবা খুব কম পরিমান পানি দিয়ে ব্লেন্ড করে ছোট ছোট পলিব্যাগে মুড়ে বক্স এ রেখে ডিপ ফ্রিজ এ সংরক্ষণ করুন। যখন দরকার প্রয়োজন অনুযায়ী ১ টি করে ব্যবহার করুন। মশলার স্বাদ গন্ধ একই রকম থাকবে।
২. একই ভাবে পেঁয়াজ , কাঁচা মরিচ , টমেটো ও পেস্ট করে রাখতে পারেন।
৩. পিয়াজু ছাড়া তো র ইফতার হয় না , আর প্রতিদিন ডাল বাটা ও ঝামেলা। ৭ দিনের কাঁচা ডাল এক সাথে ভিজিয়ে বেল্ড করে ৭ টি ভাগ করে পলিথিন এ মুড়ে ডিপ এ সংরক্ষণ করুন। পিঁয়াজু তৈরির ১/২ ঘন্টা আগে ফ্রিজ থেকে বের করে নিবেন। এই ডাল বাটা দিয়ে পেঁয়াজু অনেক ক্রিসপি হবে এবং প্রতিদিন ডাল বাটার ঝামেলা করতে হবে না।
৪. একই ভাবে ৭ দিনের ছোলা সেদ্ধ করে আলাদা পলিব্যাগ এ ভরে ডিপ এ সংরক্ষণ করুন। স্বাদের কোনো পরিবর্তন হবে না।
৫. রমজানে আমরা অনেকই হালিম খেতে পছন্দ করি। হালিম এর ডাল মিক্স টা ব্লেন্ডার আধা গুরো করে সেদ্ধ করুন অথবা ডাল সেদ্ধর সময় অল্প করে বেকিং সোডা মিশিয়ে দিন, ডাল তাড়াতাড়ি গলে যাবে।
৬. বেসনের গোলায় অল্প করে আতপ চালের গুঁড়া ব্যবহার করলে বেগুনি , আলুরচপ মুচমুচে হবে , এটা স্বাস্থসম্মত। চালের গুঁড়ার বদলে অল্প করে কর্ন ফ্লাওয়ার ব্যবহার করতে পারেন , তবে বেকিং সোডা ব্যবহার যথা সম্ভব কম করুন।
৭. বাজারের ধনিয়া , জিরা গুঁড়া ব্যবহার না করে আস্ত ধনিয়া , জিরা কিনে হালকা করে তাওয়ায় ভেজে গুঁড়া করে ব্যবহার করুন। রান্নার স্বাদ অনেক গুনে বেড়ে যাবে।
৮. ১ সপ্তাহের রান্নার একটি তালিকা তৈরি করে ফেলুন। সেই অনুযায়ী সবজি কেটে পলিব্যাগে নরমাল ফ্রিজ এ সংরক্ষণ করুন। সময় ও বাঁচবে , রান্না নিয়ে দুশ্চিন্তা ও থাকবে না।
৯. রাতে ঘুমানোর টিক আগে সেহরির রাতের ভাত রান্না করে বন্ধ চুলার উপর রেখে ঘুমিয়ে যান। ভাত গরম থাকবে।
১০. সম্ভব হলে ইফতারের ফল গুলো কাটার আগে কম পক্ষে ১ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন , এতে কিছুটা হলেও ক্ষতিকারক কেমিক্যাল দূর হবে।
১১. ইফতারে ভাজা পোড়া আইটেম গুলো যথা সম্ভব কম করে স্যান্ডউইচ , পুডিং, কম মিস্টি দিয়ে পায়েস, ঘরে ভাপ দিয়ে নানা রকম তৈরি করা পিঠা রাখুন।
১২. চিনির পরিবর্তে গুড়ের শরবত খেতে পারেন এতে পেট ঠান্ডা থাকবে।
১৩. নিজেই চাট মশলা , গরম মশলা গুঁড়ো তৈরি করে নিন এবং ছোলা , পিঁয়াজু , ডিমচপ ইত্যাদিতে তৈরীতে পরিমান মতো ব্যাবহার করুন।
১৪. কাবাব এর জন্য কিমাতে লবন, ডিম ছাড়া বাকি মশলা দিয়ে মেখে পরিমান মতো আলাদা প্যাকেট এ সংরক্ষণ করুন। তেলে ভাজার আগে ডিম্ লবন এবং অল্প করে কর্ণ ফ্লাওয়ার মিশিয়ে নিন।
১৫. কয়েক দিনের রান্নার পেঁয়াজ খোসা ছাড়িয়ে পলিথিন ব্যাগে করে বক্স এ ফ্রিজ এর নরমাল এ রেখে দিন। রান্নার আগে চপার দিয়ে ইচ্ছামত কেটে নিন।
আমার এই টিপস গুলো যদি কারো ভালো লাগে এবং উপকারে আসে প্লিজ এই রমজানে আমার জন্য একটু দোয়া করে দিও।
0 comments: